যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র হেদার নুয়ার্ট
আমরা বাংলাদেশের প্রতি সবগুলো বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড সংক্রান্ত অভিযোগের স্বচ্ছ ও নিবীড় তদন্তের আহ্বান জানাচ্ছি । বাংলাদেশের অবশ্যই এটা নিশ্চিত করতে হবে যে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁদের আচরণে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ও বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে, যার মধ্যে রয়েছে সকল সন্দেহভাজনের নিরপরাধ হিসেবে প্রমাণিত হবার সম্ভাবনা এবং আইনের আশ্রয় পাবার অধিকার।
জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের হাই কমিশনার জাইদ আল-হুসেইন
এইসব হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনার উদ্দেশ্যে স্বাধীন, স্বচ্ছ ও অর্থবহ তদন্ত নিশ্চিত করার জন্য আমরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান
এখন রাষ্ট্রের উচিত যে ভুলগুলো হয়েছে সেগুলো স্বীকার করে নিয়ে জনগণের কাছে ক্ষমা চাওয়া এবং দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
যে বাহিনীর হোক না কেন কাউকে ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। আমি যখন ধরি ভালো করেই ধরি এটাতো ভালো করে জানেন।
ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া স্টিফেন্স ব্লুম বার্নিকাট।
সরকারের চলমান মাদকবিরোধী অভিযানে যারা মারা যাচ্ছে, তাদের প্রত্যেকের আইনের সুযোগ পাওয়ার অধিকার আছে। অভিযুক্ত প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা উচিত।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
মাদকবিরোধী অভিযানের নামে সরকার ‘পাখির মতো মানুষ মারছে’।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় সারা দেশে অভিযান চলছে।
র্যাব মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ
মাদকের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর বার্তা স্পষ্ট।